এবার ভ্রমণের সময় বাঁচাতে এবং তীব্র যানজটে আটকা পড়া মানুষের কথা চিন্তা করে কল্পনাকেই বাস্তব রূপ দিতে চলেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
২০২৫ সালের মধ্যে সিউলে এয়ার ট্যাক্সি চালুর পরিকল্পনা করছে দেশটি। এরইমধ্যে পরীক্ষামূলক প্রকল্পের কাজ শুরুও হয়ে গেছে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একটি রোডম্যাপও তৈরি করে দেশটির পরিবহন মন্ত্রণালয়। #
সে অনুযায়ী পরীক্ষামূলকভাবে আরবান এয়ার মবিলিটি, ইউএএম প্রকল্প চালু করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। জার্মানির প্রতিষ্ঠান ভোলোকপ্টার তৈরি করেছে এই ছোট্ট আকাশযান। আপাতত ডিজাইন করা হয়েছে দুই সিটের মডেলের।
সিউলের গিমবো বিমানবন্দরে চালানো হয় এর পরীক্ষা। সিউল থেকে আশপাশের শহরতলী এলাকা ও বিমানবন্দরগুলোর মধ্যে সার্ভিস দেবে এই ট্যাক্সি। দেশটির পরিবহন মন্ত্রণালয় বলছে, এয়ার ট্যাক্সির মাধ্যমে ভ্রমণে দুই তৃতীয়াংশ সময় বাঁচবে।
গাড়িতে এক ঘণ্টার পথ লাগবে ২০ মিনিট। প্রতি কিলোমিটারের জন্য খরচ হতে পারে ২ ডলারের কাছাকাছি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।